১ম
ইসলামের এক ক্রান্তিকালে তিনি খিলাফতের দায়িত্ব ভার গ্রহণ করেন। মহানবি (স)-এর অসমাপ্ত বাসনাসমূহকে বাস্তবে রূপদান করেন। যাকাত বিরোধী আন্দোলন ও ভণ্ডনবিদের অশুভ তৎপরতার ফলে আরব উপদ্বীপে প্রজ্বলিত বিদ্রোহকে নির্বাপিত করেন। ন্যায়সঙ্গতভাবে তিনি ছিলেন ইসলামের পরিত্রাণকর্তা।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
একজন মহান পুরুষের মৃত্যুর পর তাঁর প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্রে তাঁরই সফল উত্তরাধিকারীগণ ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করলেন। এদের মধ্যে জনাব 'ক' বয়স্কদের মধ্যে সবার আগে এই আদর্শ গ্রহণ করেছিলেন। জনাব 'ক' ছিলেন সম্পদশালী। তিনি তাঁর ধন-সম্পদ নতুন এই আদর্শ প্রচারে ব্যয় করেন। তাদের মতের অনুসারী অনেক ক্রীতদাসকে তাঁরা স্বীয় অর্থে মুক্ত করেন। বস্তুত, মহান পুরুষের মৃত্যুর পর 'ক' তার এই আদর্শ টিকিয়ে রাখেন।
সুলতান নাসিরউদ্দিন একজন মহান শাসক ছিলেন। ধর্মভীরু শাসক হলেও পরধর্মের প্রতি তিনি কখনই বিদ্বেষ পোষণ করতেন না। বরং খুবই সহনশীল ছিলেন। তিনি অমুসলিমদের উপর থেকে করের বোঝা কমিয়ে দিয়ে নানা রকম সুযোগ সুবিধা বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন আপোষহীন। তিনি খুলাফায়ে রাশেদিনের আদর্শ ও ইসলামি মূল্যবোধে বিশ্বাসী ছিলেন। তবে তার গৃহীত নীতি, তার বংশের পতনের জন্য দায়ী ছিল।
কারাকাসের স্বৈরাচারী সরকারের কার্যক্রমে যখন সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ তখন হামাস বংশের হাফিস নামের বিপ্লবী এক নেতার আবির্ভাব ঘটে। তিনি সরকার উৎখাতের কর্মসূচির ডাক দেন। কর্মসূচিকে বেগবান ও সফল করার জন্য নানামুখী প্রলোভন ও প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে বিভিন্ন ভুক্তভোগী শ্রেণি ও সম্প্রদায়ের সমর্থন পেয়ে উক্ত সরকারের পতন ঘটাতে সক্ষম হন।
জনাব নাজিব ইব্রাহিম তাঁর শাসনামলে জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চা, গবেষণা ও উন্নয়নের লক্ষ্যে রাজধানীতে "আধুনিক শিক্ষা ও বিজ্ঞান গবেষণাগার" প্রতিষ্ঠা করেন। দেশ বিদেশের খ্যাতনামা পণ্ডিতগণকে তিনি উচ্চতর গবেষণা বৃত্তি প্রদান করে এই প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দান করেন। প্রাচীন জ্ঞান, বিজ্ঞান, ধর্ম, দর্শনের বিখ্যাত গ্রন্থসমূহ তিনি দেশীয় ভাষায় অনুবাদের ব্যবস্থা করেন। এ ছাড়া ছাত্র শিক্ষকগণের পড়াশোনার জন্য প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে তিনি একটি বৃহৎ লাইব্রেরিও স্থাপন করেন।