১ম
একজন মহান পুরুষের মৃত্যুর পর তাঁর প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্রে তাঁরই সফল উত্তরাধিকারীগণ ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করলেন। এদের মধ্যে জনাব 'ক' বয়স্কদের মধ্যে সবার আগে এই আদর্শ গ্রহণ করেছিলেন। জনাব 'ক' ছিলেন সম্পদশালী। তিনি তাঁর ধন-সম্পদ নতুন এই আদর্শ প্রচারে ব্যয় করেন। তাদের মতের অনুসারী অনেক ক্রীতদাসকে তাঁরা স্বীয় অর্থে মুক্ত করেন। বস্তুত, মহান পুরুষের মৃত্যুর পর 'ক' তার এই আদর্শ টিকিয়ে রাখেন।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
আমির হোসেন একজন যোগ্য শাসক, যিনি স্বীয় যোগ্যতা বলে তাঁর পূর্ব পুরুষগণ
কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত বংশকে একটি শক্ত ভিত্তির উপর দাঁড় করান। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে বিদ্রোহীদেরকে দমন করে নিজ রাষ্ট্রকে সুসংহত করেন। রাজনৈতিক স্বার্থে অনেক ঘনিষ্ঠ প্রতিদ্বন্দ্বিকে তিনি সরিয়ে দেন। নিজ বংশের শাসকের জন্য একটি নগরীর পত্তন করেন যা পরবর্তী সময়েও সে বংশের রাজধানী হিসেবে পরিগণিত হয়। আমির হোসেনের শক্তিশালী। ও সাহসী নেতৃত্বের কারণে তাঁকে বংশের শ্রেষ্ঠ শাসক হিসেবে অভিহিত করা হয়।
নাদির শাহ প্রজাদের সুবিধার্থে যে খাল খনন করেছিলেন তা আমাতুন বিবির খাল নামে পরিচিত। নাদির শাহের রাজ্যের সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের কথা মানুষের মুখে মুখে। প্রজাদের প্রতি তার দরদ বিশ্ববাসী জেনে যায়। তার পার্শ্ববর্তী শক্তিধর রাজ্যের শাসক মানিক চাঁদ একবার তার রাজ্য আক্রমণ করলে নাদির শাহ এমন দাঁতভাঙা জবাব দেন যে, মানিক চাঁদ তার আনুগত্য স্বীকার করে কর প্রদানে বাধ্য হন।
ইসরাইলের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী আইজাক রবিন ও জর্ডানের প্রধানমন্ত্রী আবদেল সালাম আল মাজলির মধ্যে ১৯৯৪ সালে ২৬ অক্টোবর এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এ চুক্তিতে উভয় দেশ পরবর্তীতে কোনো সংঘর্ষে লিপ্ত হবে না- এ শর্তে একমত হয়। আর এ চুক্তি-দ্বারা উভয় দেশের জনসাধারণের পূর্ণ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা এবং এক দেশ থেকে অন্য দেশের উপর কোনো আঘাত আসবে না বা এক দেশ দ্বারা অন্য দেশের কোনো ক্ষতি হবে না বলে একমত হয়। তাছাড়া এ চুক্তি দ্বারা এক দেশ অন্য দেশকে আক্রমণের ভীতি প্রদর্শন থেকে বিরত থাকবে বলে ঐকমত্য পোষণ করে। তবে আল জাজিরা নিউজ চ্যানেলের এক নিউজ বিশ্লেষণে বলা হয় যে, এ চুক্তি ছিল জর্ডানের পরোক্ষ বিজয়।
এভারগ্রিন কলেজের শিক্ষার্থীরা সুন্দরবনে বেড়াতে যায়। অধ্যক্ষ তাদেরকে' শ্রেণি শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে থাকতে বলেন এবং কোনো অবস্থাতেই তাদের অনুমতি ছাড়া শিক্ষার্থীকে বনের অভ্যন্তরে প্রবেশ করতে নিষেধ করেন। ব্যাপক আনন্দ ও উচ্ছাসের মধ্যে অল্পসংখ্যক শিক্ষার্থী শ্রেণি শিক্ষককে না জানিয়ে বনে প্রবেশ করে এবং বাঘের শিকারে পরিণত হয়। এ দুঃখজনক ঘটনাটি ভ্রমণের আনন্দ কেড়ে নেয় এবং শোকাবহ পরিবেশের সৃষ্টি করে। সবাই আপনজন হারানোর বেদনা নিয়ে বাড়িতে প্রত্যাবর্তন করে। শিক্ষার্থীরা বুঝতে পারে বড়দের নির্দেশ সর্বদা পালনীয়। এ শিক্ষা তাদেরকে জীবনে প্রতিষ্ঠিত করে।