১ম
সুলতান নাসিরউদ্দিন একজন মহান শাসক ছিলেন। ধর্মভীরু শাসক হলেও পরধর্মের প্রতি তিনি কখনই বিদ্বেষ পোষণ করতেন না। বরং খুবই সহনশীল ছিলেন। তিনি অমুসলিমদের উপর থেকে করের বোঝা কমিয়ে দিয়ে নানা রকম সুযোগ সুবিধা বাড়িয়ে দিয়েছিলেন। অন্যায়ের বিরুদ্ধে তিনি ছিলেন আপোষহীন। তিনি খুলাফায়ে রাশেদিনের আদর্শ ও ইসলামি মূল্যবোধে বিশ্বাসী ছিলেন। তবে তার গৃহীত নীতি, তার বংশের পতনের জন্য দায়ী ছিল।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
একজন মহান পুরুষের মৃত্যুর পর তাঁর প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্রে তাঁরই সফল উত্তরাধিকারীগণ ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করলেন। এদের মধ্যে জনাব 'ক' বয়স্কদের মধ্যে সবার আগে এই আদর্শ গ্রহণ করেছিলেন। জনাব 'ক' ছিলেন সম্পদশালী। তিনি তাঁর ধন-সম্পদ নতুন এই আদর্শ প্রচারে ব্যয় করেন। তাদের মতের অনুসারী অনেক ক্রীতদাসকে তাঁরা স্বীয় অর্থে মুক্ত করেন। বস্তুত, মহান পুরুষের মৃত্যুর পর 'ক' তার এই আদর্শ টিকিয়ে রাখেন।
কারাকাসের স্বৈরাচারী সরকারের কার্যক্রমে যখন সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ তখন হামাস বংশের হাফিস নামের বিপ্লবী এক নেতার আবির্ভাব ঘটে। তিনি সরকার উৎখাতের কর্মসূচির ডাক দেন। কর্মসূচিকে বেগবান ও সফল করার জন্য নানামুখী প্রলোভন ও প্রতিশ্রুতির বিনিময়ে বিভিন্ন ভুক্তভোগী শ্রেণি ও সম্প্রদায়ের সমর্থন পেয়ে উক্ত সরকারের পতন ঘটাতে সক্ষম হন।
জামাল, মারুফ, ফারুকদের মতো আরো অনেকে পদ্মার চরে বসবাস করে। সেখানের মালভূমিতে যে সামান্য শস্য উৎপন্ন হতো তা ছিল অতি নগন্য। তাই তারা পশুচারণ ও নৌযান লুণ্ঠন করে জীবিকা নির্বাহ করত। তারা ছিল বর্বর প্রকৃতির। দারিদ্র্যের সুযোগ নিয়ে চর এলকার এক শ্রেণির সুদখোর গজিয়ে উঠে। সুদের টাকা সময়মতো পরিশোধ করতে না পারায় জামাল উদ্দিনের বড় ছেলেকে সুদখোরদের বাড়িতে রাখালের কাজ করতে হয়।
পায়রা নদীটি নদীয়া গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে। প্রতিবছরই নদীর পানি দ্বারা নদীয়া এলাকার সংশ্লিষ্ট এলাকাসহ আশপাশের গ্রামগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ সমস্যার সমাধানে প্রশাসন বাঁধ দিয়ে নদী শাসনের ব্যবস্থা করে। ফলে উক্ত এলাকা বন্যামুক্ত হয় এবং কৃষি উৎপাদন বহুগুণ হয় বা স্থানীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনে। উত্ত পদক্ষেপ সে এলাকার সার্বিক উন্নতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।