উপন্যাসঃ কাকতাড়ুয়া
চাচা-চাচি মারা যাওয়ার পরে প্রমিলার বাড়িতে আশ্রিত অমিত। অমিতের বয়স ১৪ প্রমিলার ১২। অমিতের নীরবতা, অসহায়ত্ব প্রমিলাকে আকৃষ্ট করে। কিন্তু প্রমিলার বাবা-মা অমিতকে আর রাখতে পারবে না বলে জানিয়ে দেয়। অমিত বাড়ি থেকে চলে যাওয়ার দিন প্রমিলা খুব কেঁদেছিল। অমিতকে বারবার না যাওয়ার অনুরোধ করেছিল।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
জীবন অনিত্য নয় । মানবকল্যাণে বা দেশের স্বার্থে যারা জীবনকে উৎসর্গ করতে পারে, তারাই যুগ যুগ ধরে মানুষের গর্ব ও প্রেরণার উৎস হয়ে বেঁচে থাকে। ঠিক যেমন আমাদের দেশের মুক্তিযুদ্ধে শহিদরা বেঁচে আছে আমাদের অন্তরে ।
কেশবপুরের জমিদার রমজান শেখের পুত্র সরফরাজ প্রায়শই খাজনার অর্থ আদায়ের অজুহাতে প্রজাদের উপর নির্যাতন করত। প্রজারা প্রতিবাদ করতে ভয় পেত। তবে তরুণ প্রজা জমশেদ এসব অন্যায়-অত্যাচার মেনে নিতে পারেনি। একদিন রাতের অন্ধকারে জমশেদ সরফরাজের উপর অতর্কিত হামলা করে। সরফরাজ কিছু বুঝে ওঠার আগেই জমশেদ সটকে পড়ে । পরের দিন জমশেদসহ সন্দেহভাজন কয়েকজনকে ডেকে সরফরাজ তাদের জেরা করে ।
স্বাধীনতার অর্থ যদি হয়গো সুখের হাসি । আজকে কেন থমকে থাকে রাখাল ছেলের বাঁশি? স্বাধীনতা সূর্য আকাশ, মুক্ত হিরে পান্না। তবু কেন গুমরে ওঠে আমার মায়ের কান্না? স্বাধীনতা কই? স্বাধীনতা দুঃখীর ঘরে কষ্টে থাকে সই।
অনেক রক্ত যুদ্ধ গেল,
অনেক রক্ত গেল,
শিমুল তুলোর মতো
সোনারূপো ছড়াল বাতাস ।
নরম নোলক পরা বোনটিকে
আজ আর কোথাও দেখি না ।
কেবল পতাকা দেখি,
স্বাধীনতা দেখি।
তবে কি আমার ভাই আজ
ওই স্বাধীন পতাকা?