উপন্যাসঃ কাকতাড়ুয়া
অনেক রক্ত যুদ্ধ গেল,
অনেক রক্ত গেল,
শিমুল তুলোর মতো
সোনারূপো ছড়াল বাতাস ।
নরম নোলক পরা বোনটিকে
আজ আর কোথাও দেখি না ।
কেবল পতাকা দেখি,
স্বাধীনতা দেখি।
তবে কি আমার ভাই আজ
ওই স্বাধীন পতাকা?
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
জীবন অনিত্য নয় । মানবকল্যাণে বা দেশের স্বার্থে যারা জীবনকে উৎসর্গ করতে পারে, তারাই যুগ যুগ ধরে মানুষের গর্ব ও প্রেরণার উৎস হয়ে বেঁচে থাকে। ঠিক যেমন আমাদের দেশের মুক্তিযুদ্ধে শহিদরা বেঁচে আছে আমাদের অন্তরে ।
কেশবপুরের জমিদার রমজান শেখের পুত্র সরফরাজ প্রায়শই খাজনার অর্থ আদায়ের অজুহাতে প্রজাদের উপর নির্যাতন করত। প্রজারা প্রতিবাদ করতে ভয় পেত। তবে তরুণ প্রজা জমশেদ এসব অন্যায়-অত্যাচার মেনে নিতে পারেনি। একদিন রাতের অন্ধকারে জমশেদ সরফরাজের উপর অতর্কিত হামলা করে। সরফরাজ কিছু বুঝে ওঠার আগেই জমশেদ সটকে পড়ে । পরের দিন জমশেদসহ সন্দেহভাজন কয়েকজনকে ডেকে সরফরাজ তাদের জেরা করে ।
স্বাধীনতার অর্থ যদি হয়গো সুখের হাসি । আজকে কেন থমকে থাকে রাখাল ছেলের বাঁশি? স্বাধীনতা সূর্য আকাশ, মুক্ত হিরে পান্না। তবু কেন গুমরে ওঠে আমার মায়ের কান্না? স্বাধীনতা কই? স্বাধীনতা দুঃখীর ঘরে কষ্টে থাকে সই।
সোহেল রাস্তার ধারের প্লাস্টিকের বোতল-ব্যাগ কুড়িয়ে তার জীবন নির্বাহ করে। সে জানে না তার বাবা-মা কে? কী তার পরিচয়? পথশিশু হিসেবে সে কারো সহানুভূতিও পায় না। তবে দোকানদার রহমত মিয়া একটু ব্যতিক্রম। তিনি মাঝে মাঝে সোহেলকে ডেকে কিছু খাবার দেন ও খোঁজ নেন, অসুস্থ হলে ঔষধও কিনে দেন। তবে সোহেল চায় রহমত মিয়া তাকে আরও সহায়তা করুক।