লালসালু
রেবেকার ক'দিন ধরে জ্বর। জ্বর থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সে পিরের শরণাপন্ন হয়- পানি পড়ার আশায়। তার বিশ্বাস পিরের পড়া পানি খেলে অলৌকিক শক্তির কারণে তার জ্বর ভালো হয়ে যাবে।
উদ্দীপকে 'লালসালু' উপন্যাসের কোন দিকটি ফুটে উঠেছে?
i. অন্ধবিশ্বাস
ii. কুসংস্কার
iii. ধর্মবিশ্বাস
নিচের কোনটি সঠিক?
• উদ্দীপকে 'লালসালু' উপন্যাসের যেটি ফুটে উঠেছে তা হলো অন্ধবিশ্বাস এবং কুসংস্কার। রেবেকা যে পিরের শরণাপন্ন হয় এবং পিরের পড়া পানি খেয়ে তার জ্বর থেকে মুক্তি পাওয়ার আশায় থাকে, এটি অন্ধবিশ্বাস এবং কুসংস্কারের প্রতীক।অলৌকিক বা কুসংস্কারের ভিত্তিতে পিরের শরণাপন্ন হয়েছে। তার উদ্দেশ্য ছিল জ্বর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
'লালসালু' উপন্যাসে হাসপাতালের অবস্থান কোথায়?
হাসুনির মাকে বুড়ো বেধড়ক প্রহার করে কেনো?
রাশেদা পরপর তিনটি কন্যা সন্তান জন্ম দেয়। তার স্বামী কামাল মিয়া পুত্রসন্তান লাভের আশায় স্ত্রীকে নিয়ে খ্যাতিমান পির জুনাদ আলি কুতুবশাহির দরবারে গমন করে। পির কুতুবশাহি এক বোতল পড়া পানি দিয়ে বলে যে, এ পড়া পানি খেয়ে তার যদি পুত্র সন্তান না হয় তবে বুঝতে হবে সে পাপী। রাশেদা যথারীতি চতুর্থ কন্যার জন্ম দেয় এবং স্বামীর রোষানলে পড়ে।
উদ্দীপকের রাশেদার সঙ্গে 'লালসালু' উপন্যাসের কোন চরিত্রের সাদৃশ্য রয়েছে?
'নিরাক' শব্দের অর্থ কী?