প্রবাস বন্ধু
'যথেষ্ট হয়েছে আবদুর রহমান!'- এ বাক্যে প্রকাশ পেয়েছে-
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
আমাদের পূর্বদিকের দেশ মিয়ানমার। সেই দেশে ভ্রমণের ফলে লেখক বিপ্রতাশ বড়ুয়া যেসব অভিজ্ঞতা লাভ করেন, তার কিছু বিবরণ ‘মংডুর পথে’ পরিবেশিত হয়েছে। মিয়ানমারের পশ্চিম সীমান্তের শহর মংডু দিয়ে ওই দেশে সফর শুরু হয়েছিল। মংডুর মানুষের পোশাক-পরিচ্ছদ, খাদ্যাভ্যাস, ব্যাবসাবাণিজ্য সম্পর্কে একটি ধারণা এ ভ্রমণকাহিনি থেকে পাওয়া যায় ।
এমন স্নিগ্ধ নদী কাহার, কোথায় এমন ধূম্র পাহাড়
কোথায় এমন হরিৎক্ষেত্র আকাশ তলে মেশে।
এমন ধানের উপর ঢেউ খেলে যায় বাতাস কাহার দেশে
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি
সকল দেশের রানি সে যে আমার জন্মভূমি।
আরমান সাহেব চাকরিসূত্রে আফগানিস্তান যান। সেখানকার ভৌগোলিক পরিবেশ তাকে মুগ্ধ করে। তিনি যে বাংলোয় থাকেন সেখানে তার দেখাশোনার দায়িত্বে থাকা ব্যক্তিটি যথেষ্ট রসিক। সে আরমান সাহেবকে বিভিন্ন স্বাদের খাবারের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়। রসিক ব্যক্তির সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করে সুন্দর সময় কাটে আরমান সাহেবের।
পোসস্টমাস্টার এসেছে শহরের জীবনের বিলাসিতা ছেড়ে গ্রামে চাকরিসূত্রে। আজ পাড়াগাঁ এবং ম্যালেরিয়াসহ নানা বিষয়ে অসুবিধায় পড়তে হয় পোস্টমাস্টারকে। তার দেখভাল করার জন্য এক বালিকাকে নিয়োগ দেওয়া হয় যার নাম রতন। রতন ঘরের সব কাজই করে এমনকি পোস্টমাস্টার অসুস্থ হলে রাত জেগে সেবা করে। তাদের মধ্যে এত মমতা সত্ত্বেও একদিন পোস্টমাস্টার রতনকে রেখে আবার চলে যায়। যদিও রতন পোস্টমাস্টারের সাথে যেতে চেয়েছিলো।