বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস/প্রেক্ষাপট
মাতৃভাষাকে রাষ্ট্রভাষা রূপে প্রতিষ্ঠা করতে বাংলার গণমানুষ এবং ছাত্রদের বুকের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত করার ইতিহাস বিশ্বে নজিরবিহীন। ভাষা আন্দোলনে পূর্ব বাংলার ছাত্র সমাজের পাশাপাশি ছাত্রীদের ভূমিকাও ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভাষা আন্দোলনের শুরু থেকেই পূর্ববাংলার সকল আন্দোলনের সূতিকাগৃহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা ও ছাত্রদের সাথে ঐক্যবদ্ধভাবে ভাষা আন্দোলনকে গতিশীল ও তীব্রতর করতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
আমি ভিখারী হইতে পারি, দুঃখ অশ্রুর কঠিন ভাবে চূর্ণ হইতে আপত্তি নাই। আমি মাতৃহারা অনাথ বালক হইতে পারি, কিন্তু আমার শেষ সম্বল ভাষাকে ত্যাগ করিতে পারি না। আমার ভাষা চুরি করিয়া আমার সর্বস্থ হরণ করিও না।

১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনকে বেগবান করতে তমদ্দুন মজলিসের ভূমিকা তাৎপর্যপূর্ণ। বিভিন্ন প্রবন্ধ লেখার মাধ্যমে তারা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি তুলে ধরে ভাষা আন্দোলনের মনস্তাত্ত্বিক পটভূমি সৃষ্টিতে তাদের অবদান অস্বীকার্য।
কাদের পরিবারের বড় ছেলে। তার বিয়ে ঠিক হওয়ায় ছোট ভাইবোনেরা খুশি। তার বাবা বিয়ের কার্ড ছাপিয়ে এনেছেন। সবাই কার্ড খুব পছন্দ করলেও বাঁধ সাধল কাদের। কারণ কার্ডটি সুন্দর হলেও ইংরেজিতে ছাপানো হয়েছে। এ প্রসঙ্গে তার পূর্বসূরিদের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে কার্ডটি বাংলায় ছাপানোর অনুরোধ করল।