বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস/প্রেক্ষাপট
আমি ভিখারী হইতে পারি, দুঃখ অশ্রুর কঠিন ভাবে চূর্ণ হইতে আপত্তি নাই। আমি মাতৃহারা অনাথ বালক হইতে পারি, কিন্তু আমার শেষ সম্বল ভাষাকে ত্যাগ করিতে পারি না। আমার ভাষা চুরি করিয়া আমার সর্বস্থ হরণ করিও না।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনকে বেগবান করতে তমদ্দুন মজলিসের ভূমিকা তাৎপর্যপূর্ণ। বিভিন্ন প্রবন্ধ লেখার মাধ্যমে তারা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি তুলে ধরে ভাষা আন্দোলনের মনস্তাত্ত্বিক পটভূমি সৃষ্টিতে তাদের অবদান অস্বীকার্য।
১৯৬০ খ্রিষ্টাব্দের ১০ অক্টোবর ভারতের আসাম সরকার 'অসমিয়া' ভাষাকে সে রাজ্যের একমাত্র সরকারি ভাষারূপে ঘোষণা করলে আসামে বাঙালি সম্প্রদায়ের মধ্যে এক তীব্র আন্দোলন শুরু হলো। শুরু হলো মাতৃভাষার অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই। ১৯ মে ১৯৬১ খ্রিষ্টাব্দে আসামের শিলচরে বাংলাকে সরকারি ভাষার মর্যাদা দানের দাবিতে ১১ জন শহীদ হন।