প্রবাস বন্ধু
'কার গোয়াল কে দেয় ধুয়ো' লেখক আবদুর রহমানের মাঝে কী দেখে এ কথা বলেছেন?
লেখককে খাবার খাওয়ানো নিয়ে আবদুর রহমানের আন্তরিকতার বাড়াবাড়ি দেখে লেখক প্রশ্নোক্ত উক্তিটি করেন।
বাইরে থেকে লেখক বাড়ি ফিরে আসার পর আবদুর রহমান তাকে খাবার পরিবেশন করে। আবদুর রহমান এক এক করে আফগানিস্তানের বিচিত্র ও সুস্বাদু খাবার পরিবেশন করতে থাকে। লেখক ক্ষুধার্ত ছিলেন, রান্নাও ভালো ছিল, তাই লেখক প্রয়োজনের তুলনায় বেশিই খাবার খান। খাওয়ার শেষে আবদুর রহমান আঙ্গুর পরিবেশন করে। টক আঙ্গুর গোটা আটেক খেয়ে লেখক আবদুর রহমানকে বলেন যে তিনি আর কিছুই খাবেন না।
এরপরও আবদুর রহমান চায়ের সরঞ্জাম নিয়ে লেখকের দিকে এগিয়ে গেলে লেখক- 'কার গোয়াল, কে দেয় ধুয়ো' কথাটি বলেছেন।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
আমাদের পূর্বদিকের দেশ মিয়ানমার। সেই দেশে ভ্রমণের ফলে লেখক বিপ্রতাশ বড়ুয়া যেসব অভিজ্ঞতা লাভ করেন, তার কিছু বিবরণ ‘মংডুর পথে’ পরিবেশিত হয়েছে। মিয়ানমারের পশ্চিম সীমান্তের শহর মংডু দিয়ে ওই দেশে সফর শুরু হয়েছিল। মংডুর মানুষের পোশাক-পরিচ্ছদ, খাদ্যাভ্যাস, ব্যাবসাবাণিজ্য সম্পর্কে একটি ধারণা এ ভ্রমণকাহিনি থেকে পাওয়া যায় ।
'যথেষ্ট হয়েছে আবদুর রহমান!'- এ বাক্যে প্রকাশ পেয়েছে-
এমন স্নিগ্ধ নদী কাহার, কোথায় এমন ধূম্র পাহাড়
কোথায় এমন হরিৎক্ষেত্র আকাশ তলে মেশে।
এমন ধানের উপর ঢেউ খেলে যায় বাতাস কাহার দেশে
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি
সকল দেশের রানি সে যে আমার জন্মভূমি।
লেখক কয়টি বরফি আঙুর খেয়েছিলেন?