কোম্পানি সংগঠনের বিষয়বস্তু
১৯৯৪ সালের কোম্পানি আইন অনুযায়ী একটি যৌথমূলধনী কারবারের নিম্নোক্ত কোনটি হতে পারে?
বিশ্লেষণ:
বাংলাদেশের কোম্পানি আইন, ১৯৯৪ অনুযায়ী যৌথমূলধনী কোম্পানি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে—
শেয়ার দ্বারা নিবন্ধিত কোম্পানি (Company limited by shares): সবচেয়ে প্রচলিত রূপ, যেখানে শেয়ারহোল্ডারদের দায় তাদের শেয়ারের সীমার মধ্যে সীমাবদ্ধ।
গ্যারান্টি দ্বারা নিবন্ধিত কোম্পানি (Company limited by guarantee): সাধারণত অলাভজনক প্রতিষ্ঠান বা সমিতি এভাবে নিবন্ধিত হয়।
অসীমদায়বিশিষ্ট কোম্পানি (Unlimited company): যেখানে সদস্যদের দায় সীমাহীন।
অর্থাৎ আইন অনুযায়ী যৌথমূলধনী কারবার উপরের সব ধরনের হতে পারে।
সঠিক উত্তর: ঘ. উপরের সবকয়টিই হতে পারে
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
পৃথিবীর বুকে অনেক ধরনের কোম্পানি বিরাজমান। কোন কোম্পানি ১৮৪৪ সালের পূর্বে গঠিত, আবার অনেক কোম্পানি সংসদের অধ্যাদেশ বলে গঠিত। কিছু কিছু কোম্পানি আছে যার ৫১% মালিকানা সরকারের আবার অনেক কোম্পানি আইনের ২(২) ধারা অনুযায়ী গঠিত।
লিমিটেড কোম্পানির কোন বিষয়টি লিমিটেড?
বর্তমানে বিশ্বে একটি ব্যবসায় সংগঠন ব্যাপকভাবে পরিচালিত হচ্ছে। যার মালিক অসংখ্য ব্যক্তি, যারা বিভিন্নভাবে মূলধন সংগ্রহ করতে পারে। এই প্রতিষ্ঠানের মালিকগণ মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে যৌথভাবে পুঁজি বিনিয়োগ করে, দেশের প্রচলিত আইনের আওতায় সীমাবদ্ধ দায়ের ভিত্তিতে ব্যবসায় পরিচালনা করে থাকে। এই প্রতিষ্ঠানের নানা উপাদান ও প্রকৃতির কারণে এটি বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় সংগঠন হিসেবে পরিগণিত।
জনাব মানিক তার ২০ জন বন্ধুকে সাথে নিয়ে সমঝোতার ভিত্তিতে "রাজশাহী ট্রেডার্স" নামে একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠায় চালু করেন। প্রতিষ্ঠানটি চালুর কিছুদিন পরেই তাদের মধ্যে দায়িত্ব পালন, মুনাফা বন্টন ও হিসাব সংরক্ষণ পদ্ধতির নিয়ে মতাভেদ দেখা দেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে ১০জন সদস্য ব্যবসায় ছেড়ে চলে যায়। মানিক অবশিষ্ট বন্ধুদের নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে নতুন ব্যবসা গঠনের সিদ্ধান্ত নেন। নতুন ব্যবসায়টির নিবন্ধন পত্র সংগ্রহ করেই তারা কার্যক্রম শুরু করে দেয়।