বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ
রাবণ পরবর্তী দিবসে অনুষ্ঠেয় মহাযুদ্ধে মেঘনাদকে কী হিসেবে বরণ করে নেন?
প্রথম দিবসে সেনাপতি ছিলো রাবণের ছেলে বীরবাহু। যুদ্ধে তার মৃত্যু হলে ২য় দিনের মহাযুদ্ধে মেঘনাদকে সেনাপতি হিসেবে বরণ করে নেয়
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
১৭৫৭ সালে পলাশীর প্রান্তরে বাংলার স্বাধীনতার সূর্য অস্তমিত হয়েছিল যাদের বিশ্বাসঘাতকতায় তাদের মধ্যে অন্যতম প্রধান সেনাপতি মীরজাফর। প্রধান সেনাপতি হয়েও তিনি ইংরেজদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেননি। শুধু মীরজাফরই নয় রাজবল্লভ, রায়দুর্লভ, উমিচাঁদ, জগৎশেঠও যুদ্ধে চরম অসহযোগিতা করেছে। কিন্তু মোহনলাল ও মীরমর্দান বাঙালি জাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে নি। দেশের জন্য যুদ্ধ করেছেন এবং জীবন দিয়েছেন। পক্ষান্তরে মীরজাফর এবং তার দোসররা বাঙালি জাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে এবং বাঙালি জাতিকে প্রায় ২০০ বছর ইংরেজদের গোলামি করতে বাধ্য করেছে।
নিচের কোন শব্দের অর্থ মেঘের ডাক?
'বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ' বাক্যাংশটুকু 'মেঘনাদবধ কাব্যের'কোন সর্গ থেকে নেয়া হয়েছে?
হাজার হাজার সৈন্য যুদ্ধক্ষেত্রে পুতুলের মত দাঁড়িয়ে থাকে, মোহনলাল ও মীরমর্দান প্রাণপণে যুদ্ধ করেও মীরজাফরের বিশ্বাসঘাতকতার কাছে পরাজিত হয়। ব্রিটিশ সৈন্যরা অনায়াসেই বাংলা দখল করে নেয়। এভাবেই ১৭৫৭ সালের ২৩ জুন বাংলার স্বাধীনতার অবসান ঘটে।