শ্রম
মিস ফারহানা যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে সেলাই প্রশিক্ষণ নিয়ে তার বাড়িতেই বিভিন্ন ধরনের পোশাক তৈরি শুরু করেন। দুই বছরের মধ্যে তিনি তার ব্যবসায়ে সফলতা পান। তবে মিস ফারহানার একার পক্ষে সবকিছু একত্রিত করে উৎপাদন কাজ পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। ফলে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। এমতাবস্থায় ১৫ জন শ্রমিককে তাদের যোগ্যতা ও দক্ষতা অনুযায়ী নিয়োগ দিয়ে সফলতার সাথে কাজ আদায় করেন।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
আকমল সাহেব একজন চাল উৎপাদনকারী। তিনি তার ধান কলে কার্যসম্পাদনের ক্ষেত্রে শ্রমিকদেরকে তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী কাজ ভাগ করে দেন। যার ফলে তিনি সফলতা অর্জন করেছেন।
মি. তাহের খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করা একজন উচ্চশিক্ষিত যুবক। তিনি সবসময় নিজ গ্রামের স্বল্প শিক্ষিত বেকার যুবকদের কথা ভেবেছেন। এ ভাবনার আলোকেই স্বল্পশিক্ষিত যুবকদের নিয়ে নিজ গ্রামে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প গড়ে তুলেছেন। এ শিল্পে গ্রামের যুবকরা কাজ করে যে বেতন পান তা দিয়ে একদিকে এনেছেন তাদের পারিবারিক সচ্ছলতা, অন্যদিকে মি. তাহেরও পেয়েছেন আর্থিক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠা।
জনাব আবরার ঢাকার একটি নামকরা কলেজের ইংরেজি শিক্ষক। সম্প্রতি তিনি শিক্ষকতা ছেড়ে তার জমাকৃত অর্থ বিনিয়োগ করে একটি রিয়েল স্টেট ব্যবসায় স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিলেন যাতে করে তিনি ছাড়াও আরও কিছু লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়।
জনাব আমিরুল সিলেটের কয়েকজন বন্ধুকে নিয়ে "হোসেন টি কোম্পানি " নামে একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন। প্রতিষ্ঠানটিতে ৫০ জন শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হয়। কিছু শ্রমিক চায়ের পাতা শুকানোর কাজে নিয়োজিত থাকে। এ ছাড়া কিছু শ্রমিক মেশিনের সাহায্যে উৎপাদন করে। অন্য এক ইউনিটের উৎপাদিত চা প্যাকেটজাত করা হয়। এভাবে উৎপাদিত চা এর মান ভালো হওয়ায় ক্রেতারা সন্তুষ্ট থাকে। ফলের প্রতিষ্ঠান প্রত্যাশিত মুনাফা অর্জনের সমর্থ্য হন।