নাটকঃ বহিপীর
ব্যক্তিত্ববান পুরুষ স্থির। সহজে নিজেকে প্রকাশ করতে চায় না। হাজারো কষ্টকে হজম করে ফেলে। তাদের বুক ফাটলেও মুখ ফোটে যারা তারা বেদনার নিষ্কৃতি চায়। সফল হলে অতি উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়ে না। ব্যথ হলেও অতি আবেগে ভেঙে যায় না। তারা জীবনকে চেনে আঘাতে আঘাতে বেদনায় বেদনায়। তারা জানে সত্য কঠিন তারপরও সত্যকেই ভালোবাসে। জীবনের নির্মম বাস্তবতাকে মেনে নিয়ে জীবন পরিচালনা করে ।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
আজিজ সাহেব একজন শিল্পপতি। হঠাৎ একদিন অগ্নিকাণ্ডে তার পোশাক কারখানার ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। পরে বন্ধু আলতাফের সহযোগিতার আশ্বাসে পুনরায় কারখানা চালুর উদ্যোগ নিয়েও ব্যর্থ হন। এখন প্রায়ই তিনি বিমর্ষ হয়ে বসে থাকেন। ছেলে জাবেদ বাবাকে হতাশ না হয়ে ধৈর্য ধরতে বলেন; শীঘ্রই সংসারের হাল ধরার এবং ছোটো বোন সীমাকে বিয়ে দেওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। কিন্তু সীমা বিয়েতে রাজি না হয়ে লেখাপড়া শিখে ভাইয়ের সাথে বাবাকে সহযোগিতা করতে চায় ।
দশম শ্রেণির ছাত্রী মর্জিনার বিয়ে ঠিক করেন তার বাবা রমজান। বিয়ে না করে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চায় মর্জিনা। সমাজকর্মী বিলকিস খবর পেয়ে বাল্যবিয়ের কুফল এবং সরকারি আইন সম্পর্কে রমজানকে বোঝানোর পর ব্যর্থ হলে বাধ্য হয়েই উপজেলা নির্বাহী অফিসারের হস্তক্ষেপে এ বিয়ে বন্ধ করার পদক্ষেপ নেয় ।