উৎসেচক বা এনজাইম
নাসিমার চোখে ছানি পড়েছে, তাই ঝাপসা দেখছে। ডাক্তার ছানি অপারেশনে এক প্রকার জৈব পদার্থ ব্যবহার করলেন যা চোখের ছানিকে গলিয়ে দিল। উক্ত জৈব পদার্থের একটি অংশ আবার জীবদেহের প্রতিরক্ষী হিসেবেও কাজ করে।
ছানি অপারেশনে যে জৈব পদার্থ ব্যবহার করল তার বৈশিষ্ট্য হলো-
নিচের কোনটি সঠিক?
*চোখের ছানির অস্ত্রপাচার (cataract surgery) তে ব্যবহৃত জৈব পদার্থটি Enzyme.
Look at number "6 & 7" :
এনজাইমের ভৌত বৈশিষ্ট্য বা এনজাইমের ধর্ম
১। এনজাইম হলো প্রধানত প্রোটিনধর্মী।
২। জীবকোষে এনজাইম কলয়েড (colloid) রূপে অবস্থান করে।
৩। এর কার্যকারিতা pH দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। সকল এনজাইমই pH 6-9 এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্রিয়াশীল।
৪। এরা তাপ প্রবণ (heat sensitive) অর্থাৎ সাধারণত 35°C - 40°C তাপমাত্রায় অধিক ক্রিয়াশীল। অধিক তাপে এনজাইম বিনষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু কম তাপে নষ্ট হয় না।
৫। এনজাইম খুব অল্প মাত্রায় বিদ্যমান থেকে বিক্রিয়ার হারকে ত্বরান্বিত করে।
৬। এনজাইম কেবলমাত্র বিক্রিয়ার হারকে ত্বরান্বিত করে কিন্তু বিক্রিয়ার সাম্যাবস্থার (state of equilibrium) পরিবর্তন করে না।
৭। এনজাইমের কার্যকারিতা সুনির্দিষ্ট অর্থাৎ কোনো একটি নির্দিষ্ট এনজাইম শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট বিক্রিয়া বা নির্দিষ্ট বিক্রিয়া গ্রুপকে প্রভাবিত করে, অন্য বিক্রিয়াকে নয়।
৮। এনজাইম শুধু জীবিত কোষই উৎপন্ন হয় এবং কার্যকারিতার জন্য এদের পানির প্রয়োজন হয়।
৯। প্রায় সব এনজাইম পানিতে দ্রবণীয়।
১০। প্রখর আলোর (অতিবেগুনি রশ্মি) প্রভাবে এনজাইমের কার্যকারিতা নষ্ট হয়।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
এক প্রকার জৈব রাসায়নিক যৌগ আছে যা জীবদেহের অন্যতম গাঠনিক উপাদান হিসেবে কাজ করে। এই যৌগের কিছু যৌগ জৈব অনুঘটক হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
রক্তে ইউরিক এসিড শনাক্তকরণে কোনটি ব্যবহৃত হয়?
নাসিমার চোখে ছানি পড়েছে, তাই ঝাপসা দেখছে। ডাক্তার ছানি অপারেশনে এক প্রকার জৈব পদার্থ ব্যবহার করলেন যা চোখের ছানিকে গলিয়ে দিল। উক্ত জৈব পদার্থের একটি অংশ আবার জীবদেহের প্রতিরক্ষী হিসেবেও কাজ করে।
উদ্দীপকের জৈব পদার্থের যে অংশ প্রতিরক্ষী হিসেবে কাজ করে তার নাম কী?