ক্লাউড কম্পিউটিং
ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধা-
ক্লাউড কম্পিউটিং এর সুবিধা :
১। যেকোনো স্থান থেকে যেকোন সময় ইন্টারনেটের মাধ্যমে ক্লাউড সেবা গ্রহণ করা যায়।
২। বিভিন্ন ধরণের রিসোর্স (হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার ইত্যাদি) শেয়ার করে কোন ব্যক্তি বা কোম্পানির খরচ কমানো যায়।
৩। কোম্পানির অপারেটিং খরচ তুলনামুলক কম।
৪। ক্লাউডে সংরক্ষিত তথ্য যেকোনো স্থান থেকে যেকোন সময় এক্সেস করা যায় এবং তথ্য কীভাবে প্রসেস বা সংরক্ষিত হয় তা জানার প্রয়োজন হয় না।
৫। সহজে কাজকর্ম মনিটরিং এর কাজ করা যায় ফলে বাজেট ও সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে কর্মকান্ড পরিচালনা করা যায়।
৬। অধিক নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ সিস্টেম।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
মি. M ডিজিটাল ডিভাইসে সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারে না। বর্তমানে স্বয়ংক্রিয় আপডেট ও উচ্চগতিসম্পন্ন ডিজিটাল সুবিধাযুক্ত একটি নতুন সেবা এসেছে।
উদ্দীপকে উল্লিখিত সেবাটি কোন কোন ক্ষেত্রে পাওয়া যায়?
i . কেন্দ্রীয় রিমোট সার্ভার দ্বারা ডেটা নিয়ন্ত্রণ
ii. ব্যবহারের জন্য অতিরিক্ত খরচ দেয়া
iii. কোন রক্ষণাবেক্ষণ খরচ নেই
নিচের কোনটি সঠিক?
ইহান কম্পিউটারে বসে একটি ডকুমেন্ট টাইপ করে এবং তা ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের সাহায্যে রোহানকে পাঠায়। রোহান সেটা প্রিন্ট করে। রোহানের বড় ভাই বলেন, প্রিন্টের সময় ডেটা ক্যারেক্টারে ট্রান্সমিট হয় এবং ইন্টারনেটে পাঠানোর সময় তা ব্লকের মতো ট্রান্সমিট হয়।
মি. Y পড়াশোনার পাশাপাশি আইসিটি ব্যবসা করেন। তিনি তার অফিসে কাজের সুবিধার জন্য সকল কম্পিউটার, প্রিন্টার এবং স্ক্যানার একটি নেটওয়ার্কে অন্তর্ভুক্ত করেছেন। ফলে একটি মডেম ব্যবহার করে সে সব কম্পিউটার থেকে ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত হতে পারে। আজকাল তিনি তার সকল কাজের ডেটা সংরক্ষণের জন্য ইন্টারনেটের সেবা নেওয়ার কথা ভাবছেন ।
Amazon-এর ইলাস্টিক কম্পিউটিং ক্লাউড (EC2) হচ্ছে-