সোনার তরী
কাজী নজরুল ইসলাম বিদ্রোহী কবি হিসেবে পরিচিত। 'বিদ্রোহী' কবিতা লেখার পর প্রথমে তিনি 'বিদ্রোহীর কবি' এবং পরে 'বিদ্রোহী কবি' হিসেবে পরিচিত পান। 'বিদ্রোহী' কবিতা আমাদের ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনকে স্মরণ করিয়ে দেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে তাঁর কবর রয়েছে।
উদ্দীপক ও 'সোনার তরী' কবিতার ভাববস্তুর আলোকে বলা যায়-
i. ব্যক্তিসত্তা চূড়ান্তভাবে নিঃসঙ্গ
ii. মহাকালের বুকে ব্যক্তির ঠাঁই নেই
iii. মানুষের মহৎকর্ম অবিনশ্বর
নিচের কোনটি সঠিক?
•’সোনার তরী' কবিতার মাধ্যমে নজরুল ইসলাম ব্যক্তির একাকিত্ব, মহাকালের মধ্যে তার ক্ষণস্থায়ী অবস্থান এবং মানুষের মহৎ কর্মের চিরকালীন প্রভাব নিয়ে ভাবনাচিন্তা করেছেন।কবিতার ভাষায় ব্যক্তি নিজেকে একা, নিঃসঙ্গ ও পৃথিবীর বৃহত্তর প্রেক্ষাপটে ক্ষুদ্র অনুভব করেন। এই একাকিত্ব কবির আত্মপ্রকাশ এবং সংগ্রামের অংশ।মহাকাল বা সময়ের বুকে মানুষের অস্তিত্ব ক্ষণস্থায়ী। নজরুল এখানে ব্যক্তির সামান্যত্ব এবং সময়ের প্রভাবে তার অস্তিত্বের অস্থিরতা তুলে ধরেছেন।যদিও মানব জীবন ক্ষণস্থায়ী, তবে তার মহৎ কর্ম অবিনশ্বর এবং তার প্রভাব চিরকাল বেঁচে থাকে। নজরুল এখানে ব্যক্তির কর্মের চিরস্থায়ী শক্তিকে তুলে ধরেছেন।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
আমি মনে করি মৃত্যু হচ্ছে জীবনের সবচেয়ে অসাধারণ উদ্ভাবন। এটি জীবনকে পুরোনো ও সেকেলে জিনিস থেকে মুক্ত করে।
উদ্দীপকে 'সোনার তরী' কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে?
মাঝির তরীতে কৃষক স্থান পেল না কেন?
‘সোনার তরী' কবিতায় যে দৃশ্যপট চিত্রিত হয়েছে তা হলো-
i. কৃষক একা কূলে বসে আছে
ii. মাঝি তীরে নৌকা ভিড়াচ্ছে
iii. সোনার ফসল নিয়ে মাঝি চলে যাচ্ছে
নিচের কোনটি সঠিক?