ঐকতান
কবি রবীন্দ্রনাথ কোথায় সংকীর্ণ বাতায়নে বসেছেন?
তারি পরে ভর দিয়ে চলিতেছে সমস্ত সংসার।
অতি ক্ষুদ্র অংশে তার সম্মানের চিরনির্বাসনে
সমাজের উচ্চ মঞ্চে বসেছি সংকীর্ণ বাতায়নে।
মাঝে মাঝে গেছি আমি ও পাড়ার প্রাঙ্গণের ধারে,
ভিতরে প্রবেশ করি সে শক্তি ছিল না একেবারে।
Ai এর মাধ্যমে
১০ লক্ষ+ প্রশ্ন ডাটাবেজ
প্র্যাকটিস এর মাধ্যমে নিজেকে তৈরি করে ফেলো
উত্তর দিবে তোমার বই থেকে ও তোমার মত করে।
সারা দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে নিজের অবস্থান যাচাই
হে সুন্দরী বসুন্ধরে, তোমা পানে চেয়ে কতবার প্রাণ,
মোর উঠিয়াছে গেয়ে প্রকাণ্ড উল্লাস ভরে,
ইচ্ছা করিয়াছে সবলে আঁকড়ি ধরি
এ বক্ষের কাছে সমুদ্র মেখলা পরা তব কটিদেশ;
প্রভাত রৌদ্রের মতো অনন্ত অশেষ ব্যপ্ত হয়ে
দিকে দিকে অরণ্যে ভূধরে কম্পমান পল্লবের হিল্লোলের পরে
করি নৃত্য সারাবেলা;
নমি আমি প্রতিজনে,
আদ্বিজ-চণ্ডাল, প্রভু, ক্রীতদাস!
সিন্ধুমূলে জলবিন্দু, বিশ্বমূলে অণু;
মগ্রে প্রকাশ!
নমি কৃষি-তন্তুজীবী,
স্থপতি, তক্ষক কর্ম, চর্মকার!
কবি সর্বত্র প্রবেশের দ্বার পাননি কেন?
সমাজের উচ্চ মঞ্চে বসেছি সংকীর্ণ বাতায়নে'। পঙ্ক্তিটি দিয়ে রবীন্দ্রনাথের কোন মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে?